Latest DA Update: রাজ্য সরকারি কর্মীদের জন্য বকেয়া DA নিয়ে এক বড় ঘোষণা। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে, অবশেষে একলাফে ৫ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধির ঘোষণা দিল রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং ঘোষণা করে জানিয়েছেন, সরকারি কর্মীদের DA এখন কেন্দ্রীয় হারে 55 শতাংশে উন্নত হচ্ছে।
এক নজরে >>
Latest DA Update: সরকারি কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ
দীর্ঘদিন ধরে সরকারি কর্মচারীরা দাবি করে আসছিলেন যে, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের সমান হারে তাদের ওপর দিয়ে দেওয়া হোক। সেই দাদীকে সম্মান জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী এই ঘোষণা করেন। নতুন ঘোষণা অনুযায়ী বর্তমানে রাজ্যের সকল সরকারি কর্মচারীদের বিয়ে পঞ্চাশ শতাংশ হবে। এই খবরটি সত্যিই সরকারি কর্মচারীদের একটি আর্থিক স্বস্তির খবর।
মধ্যপ্রদেশ সরকারের পদক্ষেপ
মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ড: মোহন যাদব 7th Pay Commission-এর আওতায় এই বড় ঘোষণা করেন। ভোপালে গেজেটেড অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের এক অনুষ্ঠানে তিনি বলেন,
- ২০২৫ সালের জুন থেকে অক্টোবর পর্যন্ত কিস্তি দেওয়া হবে
- সমস্ত রাজ্য সরকারি কর্মচারী এখন থেকে ৫৫% হারে মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন
- এই বাড়তি ভাতা ধাপে ধাপে পাঁচ কিস্তিতে দেওয়া হবে
আর পড়ুন: Latest West Bengal House Scheme: ১২ লাখ গ্রাহকদের একাউন্টে টাকা দেবে রাজ্য সরকার
বকেয়া DA বৃদ্ধি এবং কর্মচারী সুবিধা
সরকার জানিয়েছে যে, শুধুমাত্র ৫% হারে ডিএ বৃদ্ধি নয়, বরং আগামীতেও আরও দু’দফায় অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া হবে:
- ১ জুলাই, ২০২৪ থেকে আরও ৩% অতিরিক্ত ডিএ পাবেন কর্মচারীরা
- ১ জানুয়ারি, ২০২৫ থেকে আরও ২% অতিরিক্ত ডিএ যুক্ত হবে
- এই সিদ্ধান্তে মোট ১০% হারে মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি পাবে ২০২৫ সালের জানুয়ারির মমচার
- যা কর্মচারীদের মাসিক বেতনের উপর তাৎপর্যপূর্ণ প্রভাব ফেলবে।
জনগণের আস্থা অর্জনে সরকারের বড় পদক্ষেপ
রাজ্য সরকারের এই ঘোষণাকে অনেকেই ২০২৫ সালের নির্বাচনকে সামনে রেখে একটি রাজনৈতিক কৌশল হিসেবেও দেখছেন। তবে বাস্তবতা হল, এর মাধ্যমে হাজার হাজার সরকারি কর্মচারী আর্থিকভাবে উপকৃত হবেন। এই সিদ্ধান্ত সাধারণ মানুষের মধ্যেও সরকারের প্রতি আস্থা বাড়াতে সাহায্য করবে, কারণ সরকারি পরিষেবার মান উন্নত হবে কর্মচারীদের মনোবল বৃদ্ধির ফলে।
আর পড়ুন: WB Health Department Vacancy 2024: পশ্চিমবঙ্গে স্বাস্থ্য দপ্তরে কর্মী নিয়োগ, আবেদন করুন
পশ্চিমবঙ্গের বকেয়া মহার্ঘ ভাতা মামলার আপডেট
আজ ৭ই মে বকেয়া ডিএ মামলার শুনানি ছিলো সুপ্রিম কোর্টে। মাম্লাটি ২ নম্বর হলেও সরকারি আইনজীবীর অন্য মামলা থাকায় মামলাটি আবার পিছিয়ে গেছে। টানা দুই বছর ধরে মামলা উচ্চ আদালতে গেলেও কোনও রকম উন্নতি হয়নি। শুধুমাত্র তারিখ পে তারিখ চলছে।